একটি শিশু যখন জন্মগ্রহন করে , ভালো খারাপের অর্থ সে বোঝে না । চারপাশের পরিবেশ তাকে কখনো সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে ,আবার কখনোবা সেটা সম্ভবপর হয় না। আমাদের বেড়ে উঠার সময় যখন বিরূপ পরিবেশের দেখা পেয়ে যাই ,আমরা ভালোর চেয়ে খারাপের দিকে বেশি ধাবিত হই । আর এভাবেই কিশোর অপরাধের শুরু ।
পরিবার ,সমাজ , রাজনীতি এই তিনের মধ্যে বিদ্যমান অরাজকতাই আজকের দিনে কিশোর আপরাধের প্রধান কারন । আমি ব্যাক্তিগতভাবে সেটাই বিশ্বাস করি । আপনি আমার সাথে একমত নাও হতে পারেন , তবে ভিন্নমত কে সম্মান জানাতে কার্পন্য করলে এই সমাজ এবং রাজনৈতীক ব্যাবস্থায় হয়তো পরবর্তীতে আপনার সন্তানকে বলির পাঠা হতে হবে ।
আমি সারা বাংলাদেশের চিত্র তুলে ধরতে যাওয়ার দুঃসাহস দেখাতে যাব না , তবে নিজের শহর ,যেখানে আমার জন্ম এবং বেড়ে উঠা , সেই শ্রীমংগলের অবক্ষয় নিয়ে কথা বলার মত অল্প অধিকার হয়তো আমি রাখি । আর তাই নিজের জায়গা থেকে সচেতনতা সৃষ্টির কাজ আমরা সবাই করতে পারি ,একে অন্যের পাশে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দিতে পারি ।আমি বিশ্বাস করি , অপরাধীকে ঘৃনা না করে ,অপরাধের বিরুদ্ধ্বে সোচ্চার হওয়া উচিত ।এতে করে যে অপরাধ করে তাকে একটু ভালো হওয়ার সুযোগ দেয়া হয় । আর কিশোর অপরাধ বাড়ার প্রধান কারন হলো আমাদের দৃষ্টিভংগি ,মানষিক দৈনতা এবং নীরবতা ।
একটি উঠতি বয়সের ছেলে বা মেয়ের মানষিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পরিবারকে এগিয়ে আসতে হবে সবার আগে । তাদের সাথে খোলামেলা আলোচনায় অভ্যস্থা হতে হবে ,তাদের বন্ধু হতে হবে।তারা কোনো ভুল করলে সেটাকে সুধরে দিতে হবে । এমন ভাবে ওদের কাউন্সিলিং করতে হবে ,যাতে তারা নিজেদের ছোট মনে না করে। অনেক সময় দেখা যায় ,তারা কোনো ভুল করলে স্কুল থেকে বা আশপাশ থেকে বিচার আসে । তাই আমি মা-বাবাদের অনুরোধ করব , আপনার সন্তানের নামে বিচার আসলে তাকে সবার সামনে বকাঝকা না করে ,আড়ালে তার ভুলগুলি ধরিয়ে দিন ,তার সাথে কথা বলুন । এমন ব্যাবহার করবেন না যাতে করে সে নিজেকে খারাপ ভাবে ।এতে করে সে ছোটোবেলা থেকেই অন্যের প্রতি সহনশীল হতে শিখবে। আপনি যদি আজ তার সাথে খারাপ ব্যাবহার করেন ,সে নিজেকে খারাপ ভাবতে শুরু করবে এবং পরবর্তীতে সে যে কোনো অপরাধ করতে দ্বিধাবোধ করবে না ।তাই সে যত ভুলই করুক না কেনো ,তাকে ফিরিয়ে আনার দায়িত্ত্ব আপনার ।এতটুকু করতে না পারলে একটি সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখানোর অধিকার ও কারো থাকা উচিত না । আপনার সন্তানের মানষিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আপনাকেই এগিয়ে আসতে হবে।
এবার আসি সমাজব্যাবস্থায় । আপনি যদি পাশের বাসার আন্টি অথবা আংকেল হয়ে থাকেন অথবা কোনো প্রতিষ্টানের শিক্ষক হয় থাকেন ,তাহলে সবার আগে বিনয়ী হতে শিখুন ।কথা বলার সময় সুন্দর শব্দ ব্যাবহার করা শিখুন । অন্যের বাচ্চার কোনো ভুল দেখলে তাকে আগে সুন্দরভাবে বুঝিয়ে বলুন ,তারপর তার মা-বাবাকে জানিয়ে রাখুন । যদি আপনার চোখের সামনে কারো সন্তান কোনো অপরাধ এ জড়িয়ে পরে , তাহলে সারা দুনিয়ার মানুষ কে না জানিয়ে তার পরিবারকে বুঝিয়ে বলুন ।কারন কাউকে যদি আপনি সারাদিন খারাপ বলতেই থাকেন ,সে আর ভালো পথে ফিরে আসেনা ।
আর রাজনৈতিক ব্যাবস্থা? কি আর বলব , আমি এমন প্রজন্মকে প্রতিনিধিত্ত্ব করি ,যারা উঠতে বসতে ,খেতে –ঘুমাতে গেলে বলে “ আমি রাজনীতিকে ঘৃনা করি” । তাদের এই ধারনাকে উড়িয়ে দেয়া যাবে না ,কারন আশেপাশে এতো বেশি অসাঞ্জস্যতা আছে যে , রাজনীতিতে ঘৃনা করাটাও যুক্তিসংগত । আগেই বলেছি ,শুধু শ্রীমংগল নিয়ে কথা বলবো । আমি যতটুকু জানি ,শ্রীমংলের কিশোর অপরাধ দিন দিন বেড়ে চলেছে । এর জন্য পরিবার এবং সমাজের পরে আমি আমাদের বাজে রাজনৈতিক ব্যাবস্থাকেই দায়ি করব । বেশি উদাহরন দেয়া লাগবে না ,আপনি আপানার চোখ কান খোলা রেখে একটু পর্যবেক্ষন করুন ,তাহলেই পেয়ে যাবে্ন । শ্রীমংগলের উঠতি বয়সিদের একটি বড় অংশ মাদকে জড়িয়ে গেছে । আরেকটি বড় অংশ অনৈতিক অনেক কার্যক্রমে জড়িয়ে পড়ছে । তাদের কে আবার ব্ল্যাক্মমেইল করে তাদের বড় ভাইরা । এই বড় ভাইদের আপনারা সবাই চিনের , বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনের তথাকথিত নেতা । এটা একটি চেইন । এই ঊঠতি বয়সীদের অনৈতিক কাজে জড়িয়ে এই বড় ভাইদের সহযোগীরা টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে । বারো তেরো বছরের একটি কিশোর যখন একটি অন্যায় করে ফেলে ।সেটা প্রমান রেখে দেয় সেই ভাই এবং তার সহযোগীরা ।তারপর তাকে ব্লেক্ম্যাইল করে টাকা নেয়া শুরু হয় । এত কম বয়সের একটি ছেলে টাকা কোথায় পাবে? তখন সে বাবার পকেট থেকে চুরি করে অথবা মায়ের গহনা নিয়ে পালায় । অথবা আরো টাকার জন্য অন্য কোনো অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ে । আমি কাউকে দোষ দিবো না ,কারন সবাই আমাদের বাজে রাজনীতির স্বীকার । এই যে রাজনৈতিক দলের ভাইরা ,তাদেরকেও কেউ না কেউ এভাবে ব্যাবহার করেছে ,তাদের ছায়া দিয়েছে । তাদের কেউ বলে নি ,ভালো পথে আসো ।তাদের উপরে আছে আরো বড় ছায়া । আর এভাবেই যুগ যুগ ধরে এভাবে রাজনৈতিক নেতাদের জন্য কিশোর অপরাধ বাড়ছে।
আপনার সন্তান কে যদি কেউ এভাবে ব্ল্যাকমেইল করে অথবা সে যদি অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ে ,তার প্রতি নির্দয় হবেন না দয়া করে। তাকে বোঝান । তার সাথে ভালো করে কথা বলুন । তার আত্নবিশ্বাস বাড়িয়ে তুলুন । বেশি প্রয়োজন হলে ,তাকে কোনো একটি রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে নিয়ে যান ,ডাক্তারের পরামর্শ নিন ।যেহেতু আমি মানষিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করি ,তাই আমার স্বল্প অভিজ্ঞ্বতার আলোকেই বলছি ,বকা দিয়ে আপনি আপনার সন্তানকে সঠিক পথে নিয়ে আসতে পারবেননা , এই বয়সে তাকে বোঝাতে হবে , “তুমি খারাপ না ,তোমার মধ্যেও অনেক ভালো দিক আছে ,তুমি চাইলেই অনেক দূরে যেতে পারবে ,জীবনে সাফল্য লাভ করতে পারবে ”। তার খারাপ দিকগুলোর সমালোচনা করুন আড়ালে ,আর ভালো দিকগুলোর প্রশংসা করুন সবার সামনে । আপনার সন্তানের মানষিক স্বাস্থ্য যদি আপনার কারনে ক্ষতিগ্রস্থ হয় ,সেটার দায়ভার সমাজ ব্যাবস্থার না ,আপনার নিজের।
শেষ করবো সম্প্রতি ঘটে যাওয়া অনেক কথিত একটি ঘটনা নিয়ে । স্টেপ সাগড়। আমি আমাদের শ্রদ্ধ্যেয় অনেক সাংবাদিকদের অনেক সংবাদপত্রে এমন শিরোনাম করতে দেখেছি “ত্রাসের আরেক না স্টেপ সাগড় ” । সাধারন মানুষ উনাদের অনেক বাহবাহ দিয়েছেন এমন শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করার জন্য ,কিন্তু আমি অবাক হয়েছি । সাগরকে আমি ব্যাক্তিগতভাবে চিনিও না ,দেখিওনি কখনো ,শুধু নিউজ পড়েছি । অবশ্যই আমি ও যে কাজগুলো করেছে সেটার পক্ষে না ,কিন্তু সব দোষ ওকে দিয়ে আসল মানুষ পালিয়ে যাবে ,সেটার বিপক্ষে । যারা ওকে নিয়ে লিখে সাহসীকতার পরিচয় দিয়েছেন ,অনেক বাহবা পেয়েছেন ,আমি তাদের কাছে প্রশ্ন রাখতে চাই “যে বাজে সামাজিক এবং রাজনৈতিক অবস্থায় কারনে স্টেপ সাগড়ের মত কিশোর রা অপরাধে জড়িয়ে পড়ে ,আমাদের সমাজে স্টেপ সাগড়ের মত মানুষ তৈরী হয় ,আপনি সেই সিস্টেমের বিরুদ্ধ্যে কেনো লিখতে পারেন না ? যেসব রাজনৈতিক ছাত্র নেতাদের ছত্রছায়ায় কিশোর অপরাধ সংগঠিত হয় ,তাদের অনিয়মের বিরুদ্ধ্যে কেনো সোচ্চার হতে পারেন না ?” আপনাকে কস্ট করে উত্তর খুজতে হবে না ,আমি ই দিয়ে দিচ্ছি । সাগড়ের মত বয়সে কম ছেলেদের হয়তো সেই ক্ষমতা নেই আপনার নীররবতা নিয়ে প্রতিবাদ করার ,কিন্তু সেইসব রাজনৈতিক নেতাদের আছে । আর এই দায়ভার আমাদের সবার ,আমার ,তোমার ,আপনার । আমরা নীরব থাকি ।আমাদের সন্তানের সাথে যখন অনৈতিক কিছু হয় , অথবা যে যখন অপরাধে জড়িয়ে পড়ে ,আমরা নীরব থাকি । দায়ীদের বিরুদ্ধে কথা বলি না ,বরং নিজের সন্তানকে বকাঝকা করি । তার খারাপ দিকগুলো কে চোখে আংগুল দিয়ে বারবার দেখিয়ে দেই ,কিন্তু ভালো দিকগুলোকে আড়াল করে রাখি ।
এরকম স্বার্থপর সামাজিক এবং রাজনৈতিক ব্যাবস্থায় যখন সাগড় এর মত ছেলেরা বলির পাঠা হয় ,তখন আমাদের নীরবতার জন্যই কিশোর অপরাধ বেশি বেড়ে যায় । আপনার সন্তান কে কেউ খারাপ পথে নিয়ে গেলে ,তার নাম সবার সামনে নিয়ে আসুন। আপনি আজ চুপ থাকেন বলেই সবাই সাহস পেয়ে যায় ।
সাগড় অথবা সাগড়ের মত কেউ যদি আমার লেখাটি পড়ে থাকো ,
তাদের কে বলবো, যারা তোমাদের ভালো কিছু শিখায়নি ,তাদের কাছ থেকে দূরে সরে আসো । এই বয়সে কেনো তোমাকে মানুষ ভয় পাবে? তুমি কি জানো তোমার যতগুলো খারাপ দিক মানুষ তোমাকে চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দেয় , তারচেয়েও অনেক বেশি ভালো গুন তোমার মধ্যে আছে , যেগুলো কেঊ তোমাকে দেখায় নি ,তুমিও দেখোনি । নিজের সেই ভালো গুনগুলো খুজে বের করো , পড়াশোনাটা চালিয়ে যাও এবং যেখানেই থাকো ,মনে রেখো তুমি বিপদের পড়লে তোমাকে সাহায্য করার মত কেঊ । হয়তো কেউ কোনোদিন তোমার মাথায় হাত রেখে বলেনি “ জীবন অনেক সুন্দর হয় ,তবে সেই জীবনের দেখা তুমি পাওনি ”, “তুমি ভালো “,“ তোমাকে দিয়ে সমাজের অনেক উন্নয়ন সম্ভব ,কেননা তোমার বয়সী মানুষই মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলো ,দেশটাকে স্বাধীন করেছিলো, আর সেজন্যই আজ আমরা নিজের ভাষায় কথা বলতে পারি ”।
তোমার শুধু তুমি ই আছো , বিপদে পড়লে কেউ তোমাকে সাহায্য করবে না , তাই পড়াশোনা করো ঠিকমত , অন্যকে উপকার করতে না পারলে অন্তত ক্ষতি করোনা । এই দেশটাকে দেয়ার মত অনেক কিছু আছে তোমার । জানি ,হয়তো সবসময় তোমাকে “খারাপ” এর ট্যাগ দেয়া হয়েছে ,কিন্তু আমি আজ আমাদের নীরবতাকে , আমাদের পারিবারিক অসহনীয়তা , সামাজিক অপসংস্কৃতি এবং স্বার্থপর রাজনৈতিক ব্যাবস্থাকে “জঘন্য ” বললাম । উন্নয়ন হচ্ছে অবশ্যই ,তবে এমন উন্নয়নের মহাসড়কে আমাদের গতিপথ যারা ঠিক করেন ,তাদের আরেকটু সময় উপযোগী হতে হবে । শ্রীমংলে বিশ্ব্যবিদ্যালয় হয়নি অথবা মেডিকেল কলেজ এতোদিনেও হয়নি , এই আক্ষেপ করার সময় হয়তো এখন না । সবার আগে আমাদের একটি রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার দরকার যেটা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে । ঘরবাড়ি রাস্তা ঘাট এর উন্নয়ন দিয়ে বেশি দূর যাওয়া যাবে না , সামাজিক অবক্ষয়কে দূর করতে হবে । তবে শাস্তি দিয়ে সেটা সম্ভব নয় ।
আমি আমার হাতে যদি ক্ষমতা থাকতো , তাহলে এসব সভা-সমাবেশে জোড় গলায় “মাদকের/দুর্নীতির বিরুদ্ধ্যে যোদ্ধ্ব ঘোষনা করলাম” না বলে , সবার আগে একটি রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার গড়ে তোলতাম , একটি বিশেষ টিম থাকতো শুধু সাইকোলজিক্যাল কাউন্সিলিং এর জন্য । যেখানে সব বয়সের মানুষ যেতে পারবে ,চিকিতসা নিতে পারবে এবং তাদের পরিচয় প্রকাশ করা হবেনা , বরং গোপনীয়তা রক্ষা পাবে । যারা দায়িত্ত্ব নিয়ে চেয়ারে বসে আছেন এবং এসব অনিয়ম কে দেখেও না দেখার ভান করছেন , তাদের উচিত জনগনকে কোন প্রতিশ্রুতি না দিয়ে অন্তত কিশোর অপরাধ দমনে কাজ করা । আপনার দলের কেউ যদি এসবে জড়িত থাকে ,তাকে ছাড় না দিয়ে বোঝান , কাজ না হলে শাস্তি দিন। এভাবে টিনের চশমা পড়ে থাকলে সামাজিক অবক্ষয় আরো বাড়বে । আপনি টিনের চশমা পড়ে থাকেন বলে ,আমার প্রজন্ম রাজনীতিকে ঘৃনা করে , আর যাদের দিয়ে দেশ আসলেই এগিয়ে যাচ্ছে তারা রাজনীতিতে আসেনা বলেই স্থানীয় সমাজ ব্যাবস্থায় অনেক অনিয়ম । আমি এগিয়ে যাচ্ছি , আমার দেশ এগিয়ে যাচ্ছে ,পৃথিবী প্রতি সেকেন্ডে বদলাচ্ছে , এতটা পথ পাড়ি দিয়ে এসে এই মুহুর্তে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি শোনা অথবা রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন এর গল্প শোনা খুব বেমানান । অনেকবার বলেছি , আবারও বলছি ,আমি যেখানেই কথা বলি , যেখানেই লিখি , আমি আমার প্রজন্মের কথাগুলো তুলে ধরতে চেস্টা করি , এই আর্টিক্যালটি ও তার ব্যাতিক্রম না । লিখাটি ভালো লাগলে আপনার মতামত জানাতে পারেন আমার ফেইসবুক পেইজে (Erina) অথবা আমাকে ইমেইল ও করতে পারেন (erinabrac@gmail.com) .
জরুরী না শুধু প্রশংসা করতে হবে, আমার লিখার সমালোচনা ও করতে পারেন , আমি ভিন্নমতকে সম্মান প্রদর্শন করাতে বিশ্বাসী । সবাই ভালো থাকবেন ,আর নিজের সন্তানের প্রতি সদয় হবেন , অপরাধীকে নিয়ে মাতামাতি না করে, যে যার অবস্থান থেকে সিস্টেম টাকে পরির্তন করার চেস্টা করুন । আপনি পরিবর্তিত হতে ,সমাজে পরিবর্তন আসবে। চুপ করে ঘরে বসে থাকার সময় এখন আর নেই ।
সুন্দর লেখা
Say, you got a nice blog. Really looking forward to read more. Awesome. Alicia Cash Boak
Thank you so much